ভাড়াশিমলা ইউনিয়নের মধ্য দিয়ে একটি মাত্র নদী বয়ে গিয়েছে তার নাম ইছামিত নদী। এ নদীর অববাহিকায় অনেক সামুদ্রিক মাছ সহ শামুক পাওয়া যায়। যা দ্বারা অত্র এলাকার মানুষ খাদ্য আহরণের জন্য অন্যতম। হাওড়া নদী এলাকায় বিভিন্ন সময় অন্য জায়গার মানুষের সমাগম হয়। প্রতি বছর এই জায়গায় শীতের মৌসুমে প্রচুর মানুষের সমাগম হয়। সেই সাথে অত্র ইউনিয়েন ২ টি খাল আছে। কিন্তু নদীর তীরবর্তী এবং দক্ষিনাঞ্চলে নদী গুলিতে জোয়ার ভাটার ফলে কয়েকটি প্রধান নদী এখনও নাব্যতা হারায়নি। ইছামতি নদী সুন্দরবনে প্রবেশ করার পর মালঞ্চ নাম নিয়েছে। আরও দক্ষীন মুখী হয়ে মালঞ্চ আড়পাংগাসিয়া নদীর সাথে মিশে সুমুদ্র পড়েছে। আর ইছামতি নদী ঈশ্বরীপুরের পূর্ব পাশ দিয়ে কদমতলী নাম নিয়ে সুন্দর বনের ভিতর দিয়ে সুমুদ্র পতিত হয়েছে। ইছামতি ১৮৬৭ সালের প্রাকৃতিক বিপর্যয় কারণে ইছামতি কালিগঞ্জ থেকে মুনশীগঞ্জ পর্যন্ত এবং যমুনা চিংড়ীখালী গ্রাম পর্যন্ত নাব্যতা হারিয়ে ফেলেছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস